Posts

Safinur Alam

 1. Voice কাকে বলে? ক্রিয়া প্রকাশের ভঙ্গিমাকেই voice বা বাচ্য বলে। ক্রিয়ার প্রকাশভঙ্গি বলে দেয় কর্তা কাজটি নিজে করছেন, না কর্তার দ্বারা কোন কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। 2. Voice কয় প্রকার ও কি কি? Voice দুই প্রকারের হয় । যথা - Active Voice ও Passive Voice 3. Active Voice কাকে বলে? এর গঠন ও উদাহরণ লেখো। যে sentence এ subject নিজে সক্রিয় বা active হয়ে কাজ সম্পন্ন করে সে sentence এ verb এর Active voice হয়। Structure (গঠন): Subject + verb + object. Example: I do the work. 4. Passive Voice কাকে বলে? এর গঠন ও উদাহরন লেখো। যে sentence এ subject নিজে কাজটি করে না বরং object এর কাজটি তার ওপর এসে পড়ে তখন সে sentence এ verb এর passive voice হয়। Structure (গঠন): Object + be verb + verb এর past participle+ by+ subject. Example: The work is done by me. 5. Active voice কে passive voice এ রুপান্তর করার নিয়ম: a) Active voice এর subject টি passive voice এর object হয়ে যায়। b) Active voice এর object টি passive voice এর subject এ রুপান্তর হয়। c) মূল verb এর past participle হয় এবং subject ও tense অনুসারে auxiliary

না বলা ভালোবাসা

*না বলা ভালোবাসা* মনের গোপন কোনে রয়েছে যে এক অমর ভালোবাসা- তোমাকে বোঝাতে গিয়ে সে আজও পায়নি কোনো ভাষা। মনে যে জাগে ভয় – প্রত্যাখ্যান যদি হয়। দূর থেকে তাই দেখি শুধু ময়না তুমি যে ঐ আকাশের চাঁদ। তোমার কথা ভেবে ভেবে শুধু কতকাল হচ্ছি যে বরবাদ। চেয়ে দেখো একটি বার, দেখো তুমি নিচে মাটির পরে, তোমার জন্য দাঁড়িয়ে আছি আমি কতকাল ধরে….

অপেক্ষা

অপেক্ষা তুমি কি বলতে পারো? কেন এত শুন্যতা ঘিরে আছে মনের উঠোন জুড়ে , আবেগের এই মহাসমুদ্রে কেন এত হাহাকার? মায়ার সুতোয় অপেক্ষার জাল বুনে বুনে ক্লান্ত আমি, তবু কেন ফুরায় না আমার অপেক্ষার প্রহর? তবে চিনে নাও তুমি, আমার মনের ঘরের বামপাশের সেই ছোট্ট কুঠিরে, যেখানে থরে থরে সাজানো তোমার প্রতিচ্ছবি। তোমার উত্তরের আশায় , তোমার অপেক্ষায়, সেখানে একগুচ্ছ রজনীগন্ধা হাতে দাঁড়িয়ে থাকবো আমি।

বহুবার চেষ্টা

        বহুবার চেষ্টা                         ~সাফিনুর আলম আমি বহুবার চেষ্টা করেছি , বহুবার বলেছি ..... বহুবার ধৈর্য ধরেছি , তবে পারিনা আমি আর ...... পারছি না এখন করতে বাকি সময় পার। মনের ও কি দোষ বলো? তাতো বহুবার আশায় ছিল বহুবার চেষ্টা করেছিল কোন বার হয়নি তার পাওয়া আজো একবার তার চাওয়া আমি বহুবার বলতে চেয়েছি ভালবাসি তোমায় আজো তা হয় নি তোমায় বলা আমি বহুবার বুঝাতে চেয়েছি আমি ভালবাসি তোমায় কিন্তু বুঝে ও তো বুঝোনি তুমি।।
SGC এর পিকনিক                                     -----সাফিনুর আলম মন্ডল ৩০শে জানুয়ারি SGC তে হইল এক পিকনিক, সেই আনন্দে স্টুডেন্টদের মন করল ধিক ধিক। সবাই মিলে চললাম দূর দিয়াড়াতে, আনন্দের খোঁজ মিলল রাস্তার মাঝেতে। Wonder World Park এ গিয়ে যেই কাটল টিকিট, ভিতরে ঢোকার জন্য মন করছিল নিশপিশ। Wonder World Park এর দৃশ্য চোখে পড়ল যখনই, মনটা আনন্দে কেঁপে উঠলো তখনই। হাঁটতে হাঁটতে চললাম পিকনিক স্পটে, চোখ দুটো দেখলো চেয়ে রঙিন ফুল গুলোকে। দোলনা চাপলাম,বোর্ড চাপলাম,ছিলনা কোনো শর্ত, আল-আমিন দাদার সঙ্গে নেচে Iceland এর মেঝেটা করে দিলাম গর্ত। রাঁধুনি রাধছিলো বসে ভেজডাল আর মাংস, হাফিজুল দাদা বললো এসে সবাই চল ডিস্কই। নাচ করল,গান করল,করল কেউ রোমান্স, আমাদের পিকনিকে আনন্দ পেলাম বোনাস। শেষ করলাম খাওয়া-দাওয়া চললাম নিজের বাড়ি, দমদমে এসে বাসটি দিল মোদের সঙ্গে আড়ি। ছাত্র নাচল, ছাত্রী নাচল,নাচল চারি দাদা, সেই আনন্দে বাসের ইঞ্জিন দিল শুধু বাধা। রাত দুটো বাজলে পরে ফিরলাম নিজের বাড়ি, বাড়ি ফিরে যে যার মত লেপ দিলাম মুড়ি।

জননী মায়ের কবিতা।

জননী                               ---সাফিনুর আলম রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে হেঁটে একটি ছোট্ট ছেলে, পরনে তার ছেড়া কাপড় হাতটি ছিল মেলে। বাড়িতে তার অসুস্থ মা সঙ্গেতে তার ভাই। মায়ের জন্য কিনবে ঔষধ হাত পেতেছে তাই। সারাটা দিন ঘুরে ঘুরে  দুটি টাকা হল, তাই দিয়ে সে অমনি মায়ের ঔষধ কিনে নিল। দিনের শেষে ঔষধ নিয়ে বাড়ি আসে ফিরে, অবাক হয়ে দেখলো বাছা মা গিয়েছে মরে।

অচেনা জীবন

অচেনা জীবন                          --সাফিনুর আলম আমার পিছনে আমি, সেই শৈশব কাল। আজ বেশ কিছু বৈশাখ শেষে, দুই হাত মিলিয়ে দেখি-- হাত দুটো মেলেনি এক সাথে। সময় ছুটে চলেছে একঘেয়ে-- বুড়ি ছুঁয়ে এ জীবন। একাকী সবাই হয়ত এভাবে পড়ন্ত বিকেলের নিঝুম ঝুড়ি নামা বট। নিথর দাঁড়িয়ে এখনও সেই অবিকল । আয়নায় সবাই মুখ দেখে, কেউ কেউ থাকে অচেনা অবছায়া-- মুখোশ আর মুখ মাখামাখি একসাথে। কেউ পাশে থাকে কেউ চলে যায় পশ্চাতে। আর কেউ কেউ থেকে যায় অবিচল।